লাইফস্টাইল ডেস্কঃ অনেকেই গুড়, বাদামি চিনির মধ্যে খুঁজে নিয়েছেন চিনির বিকল্প। সেই তালিকায় যোগ হয়েছে আরও একটি নাম, কোকোনাট সুগার বা নারকেলের চিনি।
এই চিনি পরিচিত কোকোনাট পাম সুগার নামেও। প্রাকৃতিক এই মিষ্টি নারকেলগাছের ফুলের কুঁড়ি থেকে তৈরি হয়। সাধারণ চিনির মতো প্রক্রিয়াতেই তৈরি হয় কোকোনাট সুগার।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, নারকেলের চিনিতে আছে সল্যুবল ফাইবার ইনসুলিন। ফলে এর প্রভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে মধুমেহ বা ব্লাড সুগার। ডায়াবেটিকদের ক্ষেত্রে চিনির বিকল্প হিসেবে খুবই কার্যকর। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে নারকেলের চিনি। শরীরে প্রয়োজনীয় কর্মশক্তির যোগান দেয়।
পরিমাণে কম হলেও আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, জিঙ্কের মতো উপকারী উপাদান আছে নারকেলের চিনিতে। তাই, সাধারণ চিনির তুলনায় অনেক বেশি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট শরীরে যোগান দেয় নারকেলের চিনি।
কোকোনাট সুগারে ফাইবারও রয়েছে। ফলে পেট অনেক ক্ষণ ভর্তি থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।