প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রী বাল্যবিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।
২৫ সেপ্টেম্বর (রবিবার) উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব গ্রামের ব্র্যাক অফিসের সামনে সপ্তম শ্রেণির ১২ বছরের এক মেয়েকে জোরপূর্বক বিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে আলোচনায় উঠে আসে সচেতন মহলে।
পরিবর্ততে, বাল্যবিবাহের বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরেএলে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে যাচাই বাচাই করা হয় এক পর্যায়ে বাল্যবিবাহের সত্যতা পেলে বিয়েটি বন্ধ করেন ইটনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাফিসা আক্তার।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাফিসা আক্তারেরে কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, স্থানীয় লোকজনের কাছে থেকে তিনি জানতে পারেন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়ের বিয়ের আয়োজন করা হচ্ছে । তাই এই উদ্যোগ গ্রহন করা।
পরবর্তীতে বিষয়টি সত্যতা পেলে বাল্যবিবাহ বন্ধ করার জন্য নির্দেশ দেন। মোবাইল কোর্ট বসিয়ে মেয়ের বাবাকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে তিনি জানান ।