সোমবার রাতে লন্ডনে ‘দা বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ বিজয়ী হিসেবে মেসির নাম ঘোষণা করা হয়। মেসসি যদিও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। এই নিয়ে মেসি পুরস্কারটি জিতলেন অষ্টমবারের মতন, টানা জিতলেন দ্বিতীয়বার।
বিশ্বকাপ জেতার বছর ২০২২ সাল আলো ঝলমলে কাটালেও ২০২৩ সালে তেমন একটা ঝলক দেখাননি লিওনেল মেসি। তারচেয়ে বরং পারফরম্যান্সে এগিয়ে ছিলেন আর্লিং হালান্ড আর কিলিয়ান এমবাপে। তবে ভোটাভুটিতে তিনিই হলেন সেরা। আরও একবার ফিফা বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলারের স্বীকৃতি ‘দা বেস্ট ফিফা মেন’স প্লেয়ার অ্যাওয়ার্ড’ জিতেছেন এই ফুটবল মহাতারকা।
সোমবার রাতে লন্ডনে ‘দা বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ বিজয়ী হিসেবে মেসির নাম ঘোষণা করা হয়। মেসসি যদিও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। এই নিয়ে মেসি পুরস্কারটি জিতলেন অষ্টমবারের মতন, টানা জিতলেন দ্বিতীয়বার।
গেল সেপ্টেম্বরে ১২ জনের তালিকা থেকে ডিসেম্বরে তিন জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করে ফিফা। এরপর ফিফা ওয়েবসাইটে জাতীয় দলের অধিনায়ক, কোচ ফুটবল সাংবাদিক ও সমর্থকদের ভোট নেওয়া হয়। এই ভোটাভুটিতে বাকি দুজনকে পেছনে ফেলেন মেসি।
২০২২-২৩ মৌসুমে ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে হালান্ড ছিলেন দুর্দান্ত। দলের ট্রেবল জেতায় বড় অবদান রাখেন এই তারকা। প্রিমিয়ার লিগে রেকর্ড ৩৬গোল সহ বছরে গোল করেন ৫২টি।
ফিফা জানিয়েছে, হালান্ডের সঙ্গে তীব্র লড়াই হয়েছে মেসির। ভোটাভুটিতে সমান ৪৮ স্কোরিং পয়েন্ট দুজনে পেলেও জাতীয় দলের অধিনায়কদের বেশিরভাগ ভোট পান মেসি। এই দুজনের পেছনে ৩৮ স্কোরিং পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় হন এমবাপে।
গত বছর পিএসজি ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে পাড়ি জমিয়েছেন মেসি। শীর্ষ লিগে তাকে আর দেখা না গেলেও ঠিকই সেরার আরেকটি পুরস্কার পেয়ে গেলেন।
মেয়েদের ফুটবলে অনুমিতভাবেই বর্ষসেরা হয়েছেন স্পেন ও বার্সেলোনার মিডফিল্ডার আইতানো বনমাতি। স্পেনকে বিশ্বকাপ জেতায় বড় অবদান রাখায় তার জেতা অনেকটা নিশ্চিত ছিলো।