অনলাইন ডেস্ক :
মোটরসাইকেল চালানোর সময়ে পরস্পরের কথা প্রায় শোনাই যায় না। আর এই সমস্যার সমাধান হতে পারে ব্লুটুথ হেলমেট। এছাড়া এতে আরও বেশকিছু সুবিধা রয়েছে। এ কারণে দিন দিন এ ধরনের হেলমেটের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
আসুন জেনে নিই কী কী সুবিধা আছে ব্লুটুথ হেলমেটে-
কথা বলার সুবিধা: ব্লুটুথের মাধ্যমে সংযুক্ত হেলমেট যারা পরবেন, তারা এর মধ্যে দিয়েই পরস্পরের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। একই বাইকের দুই আরোহী বা আলাদা বাইকের আরোহীরা কথা বলতে পারবেন এই হেলমেটের মধ্যে থেকে।
গান শোনার ব্যবস্থা: হেলমেট পরা অবস্থায় হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করা মুশকিল। কিন্তু এ ধরনের হেলমেটেই থাকে গান শোনার ব্যবস্থা।
সহজেই পথনির্দেশ: ফোনের স্পিকারের মাধ্যমে পথনির্দেশ বা ‘নেভিগেশন’ শোনা যেতে পারে। কিন্তু হাওয়ার শব্দে চলন্ত বাইকে বসে তা শোনা মুশকিল। ব্লুটুথ হেলমেটেই তার বন্দোবস্ত রয়েছে।
মোবাইল রিসিভ করা যাবে: মোটরসাইকেল চালাতে চালাতে ফোনে কথা বলা বিপজ্জনক। কিন্তু অতি প্রয়োজনে তাও করতে হয়। তখন হেলমেট আর কানের মাঝখানে ফোন আটকে রেখে কথা বলেন অনেকে। কিন্তু ব্লুটুথ হেলমেটে ফোন ধরার সুবিধা রয়েছে।
হেলমেট ইন্টারকম অনেক দিন আগেই বাজারে এসেছে। তাতেও একই কাজ হয়। কিন্তু তাতে হেলমেটের সঙ্গে আলাদা করে জুড়ে হয় যন্ত্র। ব্লুটুথ হেলমেটের ক্ষেত্রে তারও ঝামেলা নেই।