১০৪ রানের মামুলি পুঁজি নিয়েও বোলিংয়ে দারুণ শুরু করেছিল বাংলাদেশ।
ইনিংসের চতুর্থ বলে অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক ম্যাথু ওয়েডকে সাজঘরে ফিরিয়ে অসিদের কোণঠাসা করে দেন মেহেদি হাসান।
৩ ওভারের খেলা শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ছিল মাত্র ১৫ রান।
চতুর্থ ওভারে সাকিব আল হাসানকে ৫টি ছক্কা হাঁকিয়ে ৩০ রান আদায় করে নেন ডেন ক্রিস্টিয়ান।
এরপর নাসুম আহমেদ ও মোস্তাফিজের জোড়া আঘাতে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ।
মাত্র ১৮ রানের ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার ৫ উইকেট তুলে নেন নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুর ইসলামরা।
কিন্তু শেষ দিকে অ্যাস্টন অ্যাগার ও অ্যাস্টন টার্নারের ৪৩ বলের ৩৪ রানের দায়িত্বশীল জুটিতে জয়ের দুয়ারে চলে যায় অস্ট্রেলিয়া।
জয়ের জন্য শেষ ১৩ বলে প্রয়োজন ছিল মাত্র ৫ রান। খেলার এমন সময় শরিফুলের বলে শামিম হোসেনের দুর্দান্ত ক্যাচে পরিনত হয়ে অ্যাস্ট অ্যাগার সাজঘরে ফিরলেও অ্যান্ডু টাইকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন অ্যাস্টন টার্নার।
মূলত চতুর্থ ওভারে সাকিব ব্যয় বহুল ৩০ রান খরচ না করলে হয়তো জয়ের হাসি নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারত বাংলাদেশ দল।
সাকিবের সেই ওভারটাই ছিল ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। ওই ওভারেই হেরে যায় টাইগাররা। বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতা।