আলোকিত স্বদেশ ডেস্কঃ
গ্রীষ্মকালীন যতগুলো ফল রয়েছে তার ভেতরে আম-কাঁঠালের পরেই আসে জামের নাম। টসটসে রসালো, গাঢ় রঙের এই ফল খেতেও বেশ সুস্বাদু। আকারে ছোট হলেও এতে আছে অনেক উপকারিতা।
পাকা জাম দিয়ে তৈরি করা যায় জুস, শরবত, ভর্তা জ্যাম ইত্যাদি।মৌসুমী ফলগুলো বছরে একবারই পাওয়া যায়,তাই এই ফল গুলো খাবার চেষ্টা করবেন। কারণ এসব ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়।তাহলে জেনে নেয়া যাক জাম খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে-
১) যারা হজমের নানা সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য উপকারী ফল হতে পারে জাম। বিশেষজ্ঞদের মতে, হজমশক্তি দ্রুত বাড়াতে সাহায্য করে জাম । এটি ডায়েটারি ফাইবারের অন্যতম কার্যকরী উৎস। তাই নিয়মিত জাম খেলে হজমশক্তি বাড়ে, দূর হয় হজমসংক্রান্ত নানা সমস্যা। পাশাপাশি জাম খেলে ভালো থাকে লিভারও।
২) সুস্থ থাকার জন্য হৃদযন্ত্রের যত্ন নেওয়া জরুরি। তাই জামের সময়ে নিয়মিত জাম খান। রঙিন এই ফলে আছে ফসফরাস ও পটাশিয়াম জাতীয় খনিজ উপাদান । উপকারী এই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে, সেইসঙ্গে ভালো রাখে হৃদযন্ত্রকেও।
৩) দাঁত থাকতে দাঁতের গুরুত্ব দিতে জাম খেতে হবে। একগ্লাস দুধের সঙ্গে আধা চা চামচ জামের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে তা হাড়কে আরও মজবুত করবে।
৪)অনেকের ত্বকে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস ইত্যাদির সমস্যা দেখা যায়। জাম খেলে এ ধরনের সমস্যাগুলো দূরে থাকে। সেইসঙ্গে এটি ত্বক উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। তাই সুন্দর ত্বক পেতে চাইলে খেতে হবে জাম।জামে আছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬ ও ভিটামিন সি। এসব ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
 ৫) ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী রসালো ফল জাম । জামে আছে কম গ্লাইসেমিক সূচক, যা রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিসের কারণে সৃষ্ট ঘন ঘন তৃষ্ণা ও প্রস্রাব, দুর্বলতা ইত্যাদিও দূর হয় জাম খেলে।
৫) ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী রসালো ফল জাম । জামে আছে কম গ্লাইসেমিক সূচক, যা রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিসের কারণে সৃষ্ট ঘন ঘন তৃষ্ণা ও প্রস্রাব, দুর্বলতা ইত্যাদিও দূর হয় জাম খেলে।
 
			 
		





